নিজস্ব প্রতিবেদক : বিশেষ সূত্রে জানা যায় – রাজধানীর গুলশানে সবচেয়ে বড় দেহ ও মানব পাচারকারী ব্যবসায়ী সুলতানা ওরফে সুমানার চলছে অপরাধ মুলক কাজ
তারা বর্তমানে গুলশানে- স্পা সেন্টারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অবৈধ ভাবে পেইজ খুলে কাস্টমার ঠিক করেন এবং অপরাধ মুলক কাজ করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ ওঠছে স্পা সেন্টারে দিয়ে হাতিয়ে নিচ্চে কোটি কোটি টাকা এবং সংঘবদ্ধ চক্রের অন্যতম হোতা সুলতানা ওরফে সুমানা তাদের একাধিক ফেসবুক পেইজ ও রয়েছে।
অনলাইন প্লাটফর্ম ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় অ্যাড দিয়ে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কথা বলে বিভিন্ন হোটেল বাসা বাড়ি এবং গেস্ট হাউজ সহ ঢাকা শহরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা মেয়েদের দিয়ে দেহ ব্যবসা করে যাচ্চেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। আরো জানা যায় তিনি কোন কাস্টমারের সামনে আসেন না কিন্তুু কাস্টমার আসলে তার লোকজন ঠিকানা অনুযায়ী তাকে পৌছিয়ে দেন বলে জানা যায়। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ গুলশানে স্পা নামক দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত । যেহেতু গুলশান- এই দেহ ব্যবসা বন্ধ করে দেন আইনের রক্ষাকারী বাহিনীরা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে এভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে দেহ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন সুলতানা স্থানীয় মমিন সাহেব বলেন এইদিকে আইনের কর্মকতাদের একটু নজর দিলে আমাদের ছেলে মেয়েরা ভালো থাকতে পারবে বলে জানান এলাবাসী। এই বিষয় নিয়ে কিছু জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডি,এম, পি) গুলশান থানার ভারপাপ্ত কর্মকতার (ওসি) মোঃ হাসান মাহামুদ বলেন, ম্যাসাজ পার্লার, বিউটি পার্লার,স্পা সেন্টার যেই নামই আসুক না কেন, কোনো অনৈতিক বা অপরাধমূলক কাজের খবর পেলে আমার সঙ্গে সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা নেব। প্রথম সংখ্যা।