নিজস্ব প্রতিবেদন:চাঁদপুর সদর উপজেলা ১২ নং চান্দ্রা ইউনিয়নে ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলা কে কেন্দ্র করে ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে
জানা যায় : মামলার বিবাদী সঙ্গে কিছুদিন পূর্বে বাদীর পারিবারিক কোলাহলের সৃষ্টি হয় এরপর বাদী তার মেয়েকে দিয়ে ধর্ষণ চেষ্টা মামলা করেন বলে অভিযোগ করেন বিবাদী ছেলে খাজা আহম্মদ শেখ ,
স্থানীয় এলাকার কাসেম শেখের ছেলে শামীম শেখ বলেন আব্দুর রাজ্জাক শেখকে কখনো এমন খারাপ কিছু দেখিনি তবে কিছুদিন আগে নেছার বেপারীর সঙ্গে সামান্য বিষয় নিয়ে বাগ বিতন্দের সৃষ্টি হয় এরপর দেখে নেয়ার হুমকি দেয় নেছার বেপারী
যেহেতু আব্দুর রাজ্জাক শেখের বর্তমান বয়স ৮০ ঊর্ধ্বে তাই রাজ্জাক শেখ ধারা এমন ঘটনা কখনো হতেই পারে না উভয়পক্ষে একই ইউনিয়নের বাসিন্দা তাই টাকা দার নেয়ার বিষয়ে তর্কাতর্কী হচ্ছিল তাই আমি মনে করি সম্পূর্ণ ঘটনা ষড়যন্ত্র শিকার আব্দুর রাজ্জাক শেখ
তবে এ বিষয়ে বাদী নেছার বেপারীর সঙ্গে ষড়যন্ত্র ও মিথ্যা মামলার অভিযোগের বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে তিনি কথা বলতে রাজি হননি
একই এলাকার স্থানীয় সাংবাদিক শাহ আলমের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন ১ সেপ্টেম্বর ঘটনার দিন শুক্রবার আমি নিজ বাড়িতে অবস্থান করতেছিলাম হঠাৎ সকাল আনুমানিক ১১ টার দিকে বিবাদী নেছার বেপারীর আমার বাসায় এসে বলেন আমার মেয়ে আয়েশা আক্তার কে হসপিটাল ভর্তি করানোর জন্য আমি ঘটনার বিবরণ জেনে তাৎক্ষণিক চাঁদপুর সদর ২৫০ সজ্জা হাসপাতাল ভর্তি করাই এরপর দুই দিন হাসপাতালে পর্যবেক্ষণ করার পর ধর্ষণের কোন আলামত না পেয়ে ভর্তি হওয়া আয়েশা আক্তার কে ৩ সেপ্টেম্বর বাসায় নিয়ে যেতে বলেন কর্তব্যরত চিকিৎসা ,
পরবর্তীতে এই বিষয়ে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়
অভিযোগের প্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিক ভাবে অভিযুক্ত রাজ্জাক শেখ কে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে ,
তবে এ বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি চাঁদপুর সদর উপজেলার ১২ নং চান্দ্রা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান খান জাহান আলী কালু পাটোয়ারীর বললে
যেহেতু নেছার বেপারী মামলা করেছেন তাই মামলা টি বিচারাধীন অবস্থায় রয়েছে তাই মামলার বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না তবে খবর নিয়ে জানা গেছে স্থানীয় বিবাদী রাজ্জাক শেখ অত্যন্ত ভালো মনের নামাজী মানুষ তিনি যদি ধর্ষণ করে থাকেন অবশ্যই তার বিচার আদালত করবেন
এ বিষয়ে চাঁদপুর মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ আব্দুল রসিদ এর সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আসামি গ্রেফতার করা হয়েছে আসামি দোষী কিংবা নির্দোষী বিষয়ের আদালত দেখবেন আমরা আদালতে প্রেরণ করেছি